ইলিশ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন
ইলিশ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এর বিভিন্ন গুনাগুন রয়েছে।বাঙালিদের জাতীয়
মাছ হচ্ছে ইলিশ ও পুষ্টি গুণে ভরপুর।তবে এই ইলিশ কতটুকু আমাদের জন্য উপকারী এবং
স্বাস্থ্যর জন্য ভালো কি না।ইলিশ কখন খাওয়া উপযুক্ত সময় এর ভিটামিন কেমন রয়েছে
সবাই খেতে পারবে কি না এসকল তথ্য নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।ইলিশ মাছের খাদ্যাভ্যাস
কি রকম অজানা,তাহলে জানা যাক যে এর উপকারীতা কি কি রয়েছে এবং অবশ্যই আপনারা
মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলগুলো পড়ুন।
ইলিশ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা আরও নতুন কিছু তথ্য নিয়ে
আলোচনা করেছি এবং সকল বিষয় গুলো আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।এর কি
কি উপকারিতা রয়েছে ও কোন সময় এই ইলিশ পাওয়া যায়, ইলিশ মাছের ডিম আমাদের জন্য কতটা
উপকারী তা হয়তো জানি না তবে জেনে নেওয়া যাক যে এর সঠিক বিষয় গুলো কি কি রয়েছে তা
জানার জন্য অবশ্যই নিচের তথ্য গুলো পড়তে থাকুন।
পেজ সূচিপত্রঃ ইলিশ মাছের ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা
ভূমিকা
আমাদের জাতীয় মাছ হচ্ছে ইলিশ মাছ এবং খেতে যেমন সুস্বাদু ও অনেক মজাদার।ইলিশ
মাছের ডিমের উপকারিতা এবং ইলিশ মাছের কথা বললেই যেনো জিভে পানি চলে আসে।ইলিশ মাছ
আমাদের শরীরের জন্য খুবই ভিটামিন উপাদান ও ওমেগা-৩ ফ্যাট অ্যাসিড রয়েছে,এর কি কি
গুনাগুন রয়েছে কোথায় পাওয়া যায় কোন সময় এরা নদীতে আসে এসকল বিষয় আমরা নিচে আলোচনা
করেছি।ইলিশ কেনো জাতীয় মাছ বলা হয়,কখন থেকে নামকরণ করা হয়েছে জানতে হলে আপনাদের
নিচে তথ্য গুলো পড়তে হবে।
ইলিশ মাছের ডিমের উপকারিতা
ইলিশ মাছের ডিমের উপকারিতা রয়েছে যেমন ইলিশ মাছের ডিম রক্ত পরিষ্কার করে
রক্তশূন্যতা পূরনে সহায়তা করে।এছাড়া এই ডিমে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন
ডি।এটি ফ্যাটি অ্যাসিড রক্ত জমাট বাধঁতে দেয় না ও শরীরে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
রাখে।বাঙালীদের মাছের রাজা হচ্ছে ইলিশ এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর ও খেতে খুবই সুস্বাদু
মজাদার।
বর্ষার সময় বাঙালিদের কাছে খাবার পাত্রে ইলিশ থাকবেই, দই ইলিশ, ভাপা ইলিশ,
ইলিশের টক,ঝাটকা ইলিশ,সরিষা ইলিশ ও ইলিশ ভাজা,ইলিশ মাছের ডিম,খাবার পাত্রে
থাকবেই।ইলিশ মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি ও ভিটামিন ডি।এছাড়াও আরও রয়েছে
ভিটামিন এ,সোডিয়াম ফসফরাস ভিটামিন ডি,পটাশিয়াম,ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় এই মাছের
ডিম থেকে।ওমেগা থ্রি ফ্যাটি,অ্যাসিড আলসার এর থেকে রক্ষা করে।
ইলিশ খাওয়ার উপকারিতা বাচ্চাদের গঠনে সাহায্য করে ডিএসইএ
এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এই মাছ থেকে।আমরা বাজারে গেলে ইলিশ মাছের
ডিম খুঁজে থাকি যদি ডিম ওয়ালা মাছ পাওয়া যায় তাহলে আমরা সে মাছ কিনে থাকি তবে
অনেকের পছন্দ এই ইলিশ মাছ।বিশেষজ্ঞদের মতে আশ্বিন মাসে এই মাছের প্রজনন মৌসুম
শুরু হয়।ইলিশ মাছ সাগরে থাকলেও এরা ডিম ছাড়ার সময়ে নদীতে চলে আসে ডিম ছাড়ার জন্য
এই সময়ে নদীতে মাছ ধরা নিষিদ্ধ রয়েছে।
সাধারণত ইলিশ মাছ সারা বছর ডিম দেয় এবং বাজারে ইলিশ মাছের ডিম পাওয়া যায়।কিন্তু
আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা এই ডিম সম্পর্কে এর কি কি উপকারিতা ও পুষ্টি গুনাগুন
রয়েছে।বিশেষজ্ঞরা বলেন ডিমের মধ্য যে উপাদানগুলো রয়েছে শরীর বিভিন্ন অংশে ঘাটতি
পূরণে সহায়তা করে।১০০ গ্রাম ইলিশে ২১.৮ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে,ফসফরাস,ক্যালসিয়াম,ও
মিনারেলস।
ইলিশ মাছের উপকারিতা
ইলিশ মাছের উপকারিতা এবং বাঙালিদের জনপ্রিয় মাছ হচ্ছে ইলিশ মাছ খেতে যেমন
সুস্বাদু ও পুষ্টি গুণে ভরপুর।ইলিশ মাছের মধ্যে যে ভিটামিন ডি রয়েছে তা আমাদের
শরীরের জন্য খুবই উপকারী উপাদান।আমাদের শরীরে হার্ট সুস্থ রাখে,রক্ত সঞ্চালন
বাড়াতে সহয়তা করে,চোখের রেটিনা ও দৃষ্টি শক্তি বাড়ায়।
এই ইলিশে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি ও এ মাছে কোনো চর্বি নেই,যার ফলে
আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী ইলিশ মাছ।অনেকেই জানি না যে এই ইলিশ মাছ খেলে
ত্বক ভালো রাখে,চুল,নখ,ও শারীরিক গঠন বাড়াতে সহয়তা করে।এই ইলিশে ১০০ গ্রামে ২১.৮
গ্রাম প্রোটিন রয়েছে, সালফার, জিংক ভিটামিন।
আরো পড়ুনঃ মাছের উপকারিতা
সাধারণত এই মাছের দাম তুলনায় বেশি হওয়ার অনেকেই ইলিশ মাছ খেতে পারেন না।তবে যারা
নদী এলাকায় বাড়ি তাদের এই ইলিশ মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে।বেশির ভাগ লোকজন
ইলিশ মাছ খেতে পছন্দ করেন এবং মাছের ডিম খেতে আরও সুস্বাদু ও পুষ্টি গুণে শেষ
নেই।ইলিশ মাছ খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের কিডনি,ফুসফুস,যকৃত,স্নায়ুতন্ত্র ভালো
রাখে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ইলিশ খাওয়ার উপকারিতা ও এই ইলিশ মাছ শুধু বাংলাদেশে নয় সারা বিশ্বব্যাপি
জুড়ে এই ইলিশের নাম রয়েছে এবং তার ভিটামিন ও পুষ্টি গুণে ভরপুর।ইলিশ মাছে রয়েছে
জিঙ্ক পটাশিয়াম মিনারেলস সোডিয়াম থায়রয়েড যা ক্যান্সারের ঝুকি কমাতে সাহায্য
করে।ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায় সূর্যের তাপ ও ধুলা ময়লা প্রতিরোধে ওমেগা-৩ ফ্যাট
কমাতে সাহায্য করে।শরীরের বিভিন্ন ঘাটতি পূরণে এই ইলিশ মাছের ভিটামিন খুবই
উপকারী।শরীর কে সুস্থ রাখতে গেলে অবশ্যই এই মাছের ভিটামিন গুলো শরীরের জন্য খুবই
উপকারী।
ইলিশ মাছ খেলে কি এলার্জি হয়
ইলিশ মাছ খেলে কি এলার্জি হয় হয়তো তেমন কারো জানা নেই।আমাদের জাতীয় মাছ হচ্ছে
ইলিশ আর এই ইলিশ মাছ কে না অপছন্দ করে,ইলিশ মাছের কথা শুনলেই মুখে পানি চলে
আসে।ইলিশ সাধারণত সারাবছর পাওয়া যায়,তার ডিম পাওয়া যায়,খেতে খুবই সুস্বাদু ও অনেক
মজাদার।আমাদের হয়তো তেমন কারো জানা নেই যে ইলিশ মাছ খেলে শরীরে এলার্জি হতে
পারে,এই মাছের মতো আরও রয়েছে ইলিশ মাছের ডিম দুধ,বেগুন,এগুলোতে এলার্জি রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ
ইলিশ মাছ কোথায় ডিম পাড়ে
তবে আমাদের কোন ক্ষেত্রে ও খেতে হয় আর এত দামি মাছ একটু না খেলে কি আর হয়
বলেন।তবে যাদের এলার্জি আছে অবশ্যই নিয়ম মেনে খেতে হবে,এর খাওয়ার মাত্রা বেশি হলে
সমস্যা হতে পারে।এ ইলিশ মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি।আর ছোট বাচ্চাদের
জন্য ইলিশ মাছের ডিম খাওয়া তেমন ঠিক না,এতে অ্যাসিডের মাত্রা বেশি রয়েছে।তবে ইলিশ
মাছ প্রায় বিশ্বে সব জায়গায় পাওয়া যায় এবং ইলিশ ও মাছের ডিম পুষ্টি গুনে ভরপুর।
ইলিশ খাওয়ার উপকারিতা অনেক যেমন দেখতে ভালো তেমন খেতে ও খুব সুস্বাদু সেই
সাথে আমাদের শরীরের ত্বক ভালো রাখে,চুল,নখ হাড় গঠন বাড়াতে সহয়তা করে।আবার যাদের
হার্টের সমস্যা বা আগে থেকেই এলার্জির সমস্যা আছে তাদের এই মাছ থেকে এড়িয়ে যাওয়ায়
বুদ্ধিমানের কাজ।এতে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাট অ্যাসিড পটাশিয়াম সালফার ম্যাগনেসিয়াম
কপার আয়রন সহ একাধিক পুষ্টি উপাদান।
ইলিশ মাছের খাদ্যাভ্যাস
ইলিশ মাছের খাদ্যাভ্যাস বাংলাদেশে প্রায় ৬০ শতাংশ ইলিশ মোহনা,মেঘনা,পদ্মা
নদীতে পাওয়া যায়।তবে এরা বেশির ভাগই লোহিত সাগর,আরব সাগর,বঙ্গোপসাগর,চিন,ভিয়েতনাম
এই এলাকায় বেশি বিস্তৃত।যখন এদের ডিম ছাড়ার উপযুক্ত সময় হয় তখন এরা লোনা পানি
ছেড়ে নদীতে চলে আসে আবার ডিম ছাড়া শেষ হলে এরা এদের নিদিষ্ট জায়গায় ফিরে যায়।
এরা বছরে এক থেকে দুইবার প্রজনন হয়,এরা যখন ডিম ছাড়ে পানির অগভিরে যায় এবং ডিম
ছাড়ে সন্ধ্যা সময় আর ভোরে দিকে ডিম ছাড়ে।ইলিশ খাওয়ার উপকারিতা ও এদের
ডিমের সংখ্যা প্রায় এক লক্ষ থেকে ষোলো লক্ষ পর্যন্ত হয়ে থাকে,যখন বাচ্চা গুলো বড়
হয় তখন প্রায় ৬-৭ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে।
তবে এই ইলিশের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এবং সাধারণ মানুষ এর মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ
করে থাকে।ইলিশ বেশিরভাগ লোনা পানিতে বেশি থাকে এবং এদের ডিম ছাড়ার সময় হলে এরা
মিঠা নদীর পানিতে আসে।আবার এই ইলিশ মাছ আমরা নানা ভাবে রান্না করি,বিভিন্ন ধরনের
রেসিপি তৈরি করা হয়।
এই যেমন খেতে সুস্বাদু ও পুষ্টি গুণে ভরপুর যেনো গন্ধ পেলে অর্ধেক খাওয়া হয়ে
যায়।তবে ইলিশ মধ্যে যে ওমেগা-৩ ফ্যাট অ্যাসিড রয়েছে এতে চোখের রেটিনা ও
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সহয়তা করে।ইলিশ মাছের দাম বেশি হলেও মানুষ বছরে একবার হলেও
খায়।তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে ইলিশের মধ্যে যে ভিটামিন ডি রয়েছে তা আমাদের শরীরের
জন্য খুবই উপকারী উপাদান।এতে শরীরের কিডনি,হাড়,মাংসপেশি,যকৃত,হৃদপিণ্ড ভালো রাখে
এবং শক্তি যোগাতে সাহায্য করে।
ইলিশ মাছ কোথায় ডিম পাড়ে
ইলিশ মাছ কোথায় ডিম পাড়ে কোথায় পাওয়া যায় এবং ডিমের কি কি ভিটামিন
রয়েছে।বাংলাদেশর জাতীয় মাছ হচ্ছে ইলিশ এবং বাঙালীদের কাছে খুবই জনপ্রিয় এই
মাছ।ইলিশ মাছ বেশিরভাগ লোনা পানিতে বেশি বসবাস করে,যখন এদের ডিম ছাড়ার সময় হয় তখন
এরা লোনা পানি ছেড়ে নদীতে চলে আসে ডিম দেওয়ার জন্য।এই ইলিশ যখন ডিম ছাড়ে এদের ডিম প্রায় এক লাখ হতে প্রায় ষোল লাখ পর্যন্ত ছাড়ে।তবে
এদের ডিম ছাড়ার সময় হয় বছরে এক থেকে দুই বার শুরু হয় প্রজনন কাল।
এরা ডিম ছাড়ে
পানির অগভীরে ও সন্ধ্যা সময় আর ভোরবেলা এদের বাচ্চা যখন বড় হয় তখন সাইজ প্রায়
৮-১০ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে।আবার ওজন প্রায় দুই থেকে তিন কেজির হয়ে থাকে তবে যখন আমরা ইলিশ মাছ কিনতে গেলে
ডিম সহ খুঁজে থাকি কারন ডিম ওয়ালা মাছ খেতে খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টি গুণে ভরপুর।এই
ইলিশ যখন ডিম ছাড়ার সময় হয় আবার ডিম ছাড়া শেষ হলে যাওয়ার সময় এরা বড় বেড জালে
আটকে পড়ে আর যেতে পারে না।
ডিম ছাড়ার উপযুক্ত সময়ে এরা যে মৌসুমে আসে তখন বড় বড় নদীতে এগুলো ইলিশ মাছ ধরা
পড়ে।তবে বেশিরভাগ ইলিশ মাছ মেঘনা,যমুনা পদ্মা নদীতে বেশি ধরা পড়ে এবং এর উৎপাদন
প্রায় ৫০ মেট্রিক টন।ইলিশ মাছের ডিমের উপকারিতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে।তাছাড়া ডিম ছাড়ার সময় হলে এগুলো নদীতে তখন মাছ ধরা নিষিদ্ধ রয়েছে।
তবে ইলিশ মাছ নানা উৎসবে পালন করা হয়।যেমন স্বাধীনতার সময়,একুশে ফেব্রুয়ারি,বিজয়
দিবস বাংলাদেশে সংস্কৃতি হিসেবে পালন করা হয়।ইলিশ মাছের ডিম খেতে যেমন সুস্বাদু ও
পুষ্টি গুণে ভিটামিন অনেক রয়েছে।তবে ইলিশ মাছ দেশ বিদেশ ও পাওয়া যায় আবার কিছু
জায়গা রয়েছে রপ্তানি করা হয় যা দেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।এই ইলিশ মাছের
নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তখন ওই সময় খাদ্য সংকট ছিলো তখন এই ইলিশ
মাছ খাদ্য যোগান দিতে ইলিশ কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।তখন থেকে ইলিশ জাতীয় মাছ
হিসেবে পরিচিত লাভ করে।
ইলিশ মাছ কি খায়
ইলিশ মাছ কি খায় ইলিশ মাছ এরা সাগরে শৈবাল, ডেসমিড,ডায়াটম,ও উদ্ভিদ কনা খেয়ে
থাকে।যখন এরা একটু বড় আকার হতে থাকে তখন এই অবস্থায়
উদ্ভিদকনা
খেয়ে থাকে,আবার আকার বেশি বড় হলে তখন আবর্জনা ও প্রাণীকনা খেয়ে বেঁচে
থাকে।তাছাড়া সমুদ্রে অনেক প্রকার উদ্ভিদ কচুরিপানা রয়েছে এগুলো খেয়ে তারা বেঁচে
থাকে।যখন এরা ডিম ছাড়ার সময়ে এরা নদীতে চলে আসে তখন ফাইটোপ্লাঙ্কটন ও জুপ্লাঙ্কটন
জৈব আবর্জনা ইত্যাদি এভাবে নানা কিছু খেয়ে বেঁচে থাকে।
শেষ মন্তব্য
ইলিশ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে উপরে যে তথ্য গুলো নিয়ে আমরা
আলোচনা করেছি,আপনাদের সকল বিষয় গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি এবং আপনারা এ তথ্য
থেকে যদি নতুন কোনো কিছু পেয়ে থাকেন বা আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই
আপনার বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়-স্বজন,প্রতিবেশী সকলের কাছে শেয়ার করুন।আমরা এসকল
তথ্য গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকি।
আরও নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নিয়মিত এই তথ্য গুলো জানতে
হলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।কারন এসকল তথ্য আমরা প্রতিনিয়ত পাবলিশ
করি,তবে আপনি যদি একজন সচেতন নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই তথ্য গুলো নিয়মিত
পড়ুন এবং অন্যদের কে শেয়ার করুন।এতক্ষণ আপনারা আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য
ধন্যবাদ। আজকে এই পর্যন্ত ভালো থাকবেন সবাই।
রিয়েল লাইফ সফট আইটিতে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url