কোন জাতের গরু পালনে লাভ বেশি

কোন জাতের গরু পালনে লাভ বেশি আমরা হয়তো অনেকে জানি না।তো আজকের আলোচনায় জেনে নেওয়া যাক কোন জাতের গরু পালন করলে বেশি লাভ পাওয়া যায়।এবং কম খরচে কোন জাতের গরু পালনে লাভ রয়েছে এর কি কি নিয়ম কানুন রয়েছে।একটি খামার তৈরিতে কি রকম অর্থের প্রয়োজন হয় এ সকল বিস্তারিত জানার জন্য নিচের তথ্যগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আপনাদের কাছে আরো কিছু নতুন তথ্য রয়েছে যা আপনাদের কাছে শেয়ার করব।তাছাড়া একটি খামার তৈরি করতে গেলে এর সম্পর্কে কতটুকু ধারনা থাকা উচিত বা কেমন অর্থ প্রয়োগ করলে একটি খামার তৈরিতে সফল ব্যবসায়ী হওয়া যায়।এ সকল বিস্তারিত আমরা সঠিকভাবে নিচে আলোচনা করেছি এগুলো জানার জন্য নিচের আর্টিকেলগুলো পড়ুন।

পেজ সূচিপত্রঃ কোন জাতের গরু পালনে লাভ বেশি

ভূমিকা

আমরা জানি বাংলাদেশে সব জায়গায় বেশিরভাগ গরুর খামার রয়েছে।তবে এ খামারগুলোতে বেশিরভাগ বিদেশি জাতের গরু রয়েছে যেমন জার্সি গরু,ফ্রিজিয়ান,হলেস্টাইন গরু এ সকল জাতের গরুর মধ্য কোন জাতের গরু পালন করে অতি তাড়াতাড়ি লাভবান হওয়া যায় ।সেটা আজকের আলোচনায় আপনাদের মূল্যবান সময় ব্যয় করে জানতে হবে।তবে এদের মধ্যে দেশি ও বিদেশী জাতের গরুর মধ্যে পার্থক্য রয়েছে কোন জাতের গরু পালনে বেশি লাভবান হওয়া যায় তা জানার জন্য নিচের তথ্যগুলো পড়ুন।

কম খরচে গরুর খামার তৈরি

কম খরচে গরুর খামার তৈরি আমাদের বাংলাদেশে গরু খামার রয়েছে প্রায় 20 লক্ষ মত।প্রাণীজ সম্পদ বিভাগ থেকে বলেছেন যে বাংলাদেশে বড় খামারের মধ্যে মাত্র দশটা বড় মাত্রা খামার রয়েছে।আমাদের বাংলাদেশে দেশি জাতের গরু গুলো এদের উৎপাদন ক্ষমতা কম কারণ এরা প্রতিদিন এক থেকে দুই লিটার দুধ দেয়।আপনি যদি কম খরচে গরু খামার তৈরি করার চিন্তা ভাবনা করেন তাহলে বিদেশি জাতের গরু পালন করলে অনেক লাভজনক হওয়া যায়।

জেনে নেওয়া যায় কেমন লাভজনক হয় এই গরু খামার করলে বিদেশী জাতের গরু সাধারণত প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ লিটার দুধ দিয়ে থাকে ওজনেও অনেক বেশি।তাছাড়া খামারিরা বিদেশী জাতের গরু লালন পালনে বা ব্যবসা করে অনেক লাভবান হয় এতে গরুর চামড়ার দাম অনেক বেশি এবং প্রতিদিন পরিমাপ মতো দুধ দিয়ে থাকে যা খামারিরা এই ব্যবসা থেকে অনেক লাভজনক হতে পারে।

খামারিরা বিদেশী জাতের গরু ব্যবসা করে অনেক এগিয়ে যাচ্ছে এতে বাংলাদেশের অত্যন্ত ভূমিকা পালন করছে।তবে দেশী গরু বাংলাদেশ খামারিরা তেমন পালন করেন না এতে লাভ হওয়ার সম্ভাবনা কম কারণ দেশি জাতের গরু দুধ কম দেয় গরু চামড়া দাম কম বাজারে এদের তেমন চাহিদা নেই।তবে কম খরচে গরু খামার তৈরি কথা যদি ভাবেন তাহলে অবশ্যই বিদেশি জাতের গরু লালন পালন করবেন এতে অনেক লাভজনক হওয়া সম্ভব।

তাছাড়া বিদেশি গরু বাংলাদেশ মানুষের বেকারত্ব দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এতে যারা বেকার রয়েছে তাদের ক্ষেত্রেও কর্মসংস্থানের একটা ব্যবস্থা হয়ে যাচ্ছে এতে বাংলাদেশ অনেকটাই এগিয়ে যাচ্ছে।এছাড়াও বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ বলেছেন যে বিদেশী জাতের গরু এদের চামড়া এবং মাংস ইত্যাদি বিদেশে রপ্তানি করলে ৭০ থেকে ৮০ কোটি টাকা আয় করতে পারে।

তবে যদি বাংলাদেশী খামারিরা নিয়ম মেনে সঠিকভাবে গরু লালন পালন করে থাকেন তাহলে এতে ভালো কিছু উপার্জন পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া যদি খামারিরা গরু পালনে সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত করে লালন পালন করে তাহলে সহজে লাভবান হওয়া সম্ভব।এতে বাংলাদেশ যারা যুবকরা রয়েছে তাদের বেকারত্ব দূর করতে অনেক সহায়তা করবে।


এখন বর্তমানে বাংলাদেশে এই বিদেশী জাতের গরু লালন-পালন করে বাংলাদেশে খামারিরা অনেক লাভবান হচ্ছেন এতে কিছুটা হলেও বাংলাদেশ উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।এতে দেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে এছাড়াও খাবারে চাহিদা হিসেবে সঠিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

গরুর খামার পরিকল্পনা তৈরি ও নিয়ম

গরুর খামার পরিকল্পনা তৈরি ও নিয়ম আপনি যদি বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে ও থাকেন এবং গরুর খামার পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে আপনি যেভাবেই ব্যবসা করুন না কেন অবশ্যই গরুর খামারে অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে।তবে আপনাকে আগে ভাবতে হবে যে আপনি কি ধরনের ব্যবসা করতে চাচ্ছেন।কি রকম ব্যবসা করলে একটি সহজে লাভবান হওয়া যায়।

তাছাড়া কিভাবে একটি খামার পরিকল্পনা করে কি করা যায় এ সকল নিয়ম কানুন আপনাদের জানতে হবে।তাহলে আপনি কি ভাবছেন কি ধরনের খামার তৈরি করলে বা জাতের গরু পালন করলে খুব সহজে লাভবান হওয়া সম্ভব।তবে আপনাকে ভাবতে হবে যে কিসের উপর আপনি এই গরু পালন করতে চাচ্ছেন যেমন বাছুর পালন বা দুধ ও মাংস।

আপনি যদি সঠিক ভাবে গরু খামার পরিকল্পনা থাকে তাহলে অবশ্যই সকলের কাছ থেকে বিস্তারিত জানা উচিত।এতে গরু খামার তৈরিতে কেমন বিনিয়োগ লাগতে পারে কি রকম খরচ হতে পার কতটুক জায়গা দরকার কেমন জাতের গরু হলে লালন পালন করা সহজ হবে।এবং কি খাবার খাওয়ালে কিভাবে মোটা তাজা হবে এই সকল নিয়ম কানুন মেনে লালন পালন করলে খুব সহজে লাভবান হওয়া সম্ভব।

তবে আগেই বলে রাখছি যে গরু খামার পরিকল্পনা তৈরি করতে গেলে হয়তো মনে করছেন তেমন খরচ করতে হয় না কিন্তু এটা না।খামার পরিকল্পনা তৈরি করতে গেলে অবশ্যই অনেক অর্থের প্রয়োজন হয় তবে কি ধরনের অর্থ থাকতে হবে বা কেমন অর্থ থাকলে গরু খামার তৈরি করা সম্ভব হতে পারে।তবে এই গরু খামার পরিকল্পনা অনুযায়ী আপনাদের সঠিক জ্ঞান এবং ধারণা থাকতে হবে কারণ একটি খামার তৈরিতে কি রকম মূলধন হলে ব্যবসা ভালো হবে অবশ্যই আপনার যাচাই করে জানতে হবে।

এতে আপনার সঠিক জ্ঞান ও পরিকল্পনা সঠিকভাবে খামার তৈরি করতে পারবেন এতে অনেকটা খরচ কমানো যেতে পারে। তাহলে জানতে হবে যে কি উপায়ে গরু পালন করলে বা খামার তৈরিতে লাভবান হওয়া যায়।হয়তো গরুর খামার পরিকল্পনা করতে গিয়ে অনেক অর্থের প্রয়োজন হয় এতে কিছু ঋণের প্রয়োজন পড়ে তবে সমস্যা নেই ঋণ পাওয়ার জন্য অনেক এনজিও ব্যাংক ও আত্মীয়-স্বজন রয়েছে তাদের কাছ থেকে ঋণ পেতে সহায়তা করবে।

তাহলে এতে গরু খামার তৈরি করা সহজ হয়।তবে আপনি কি জানেন যে একটি খামার তৈরিতে একটি গরু দিনে কতটুকু খাবার খায় মাসে কত খরচ হয় এবং কর্মচারী রাখলে কেমন খরচ হয় এর সকল বিষয় জানা দরকার।একটি বিদেশী জাতের গরু ৬০০ থেকে ৮০০ কেজি হয়ে থাকে তাহলে এদের পিছনে মাসে প্রায় 8 থেকে 10 হাজার খরচ করতে হয়।

তাছাড়া যদি কর্মচারী রাখেন কর্মচারীর বেতন রয়েছে এবং ঘর তৈরি করা খরচ হয়েছে চিকিৎসকের খরচ রয়েছে খাদ্য খাওয়ানোর খরচ রয়েছে এতে অনেক ব্যয় হয়ে যাচ্ছে।তবে আপনাকে ভাবতে হবে কি রকম খামার তৈরি করতে হলে কেমন অর্থের প্রয়োজন হয় আশা করি বুঝতে পারছেন।

যদি আপনাদের খামার পরিকল্পনা সঠিক হয়ে থাকে তাহলে আপনারা আপনাদের আশেপাশে খামারিদের কাছ থেকে সকল তথ্যগুলো জেনে নিতে পারেন এতে করে আপনার অনেক সুবিধা হবে।সহজে এ পরিকল্পনা তৈরি করতে পারেন আপনার সকল বিষয়গুলো জানা থাকলে যে কোন সময় আপনি এই ব্যবসা পরিকল্পনা করতে পারেন।যদি কারো এ বিষয়ে সঠিক জ্ঞান থাকে এবং গরুর খামার পরিকল্পনা আগ্রহ থাকে তাহলে এই বিষয়গুলো হয়তো আপনাদের ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে।

দেশি গরুর খামার কিভাবে করতে হয়

দেশি গরুর খামার কিভাবে করতে হয় আপনাদের সকলের জানা উচিত যে দেশি গরু খামার কিভাবে করতে হয় কিভাবে লালন পালন করলে দেশি গরু থেকে লাভজনক হওয়া যায়।তো আপনারা জানেন যে একটি খামার তৈরি করতে গেলে অবশ্যই অনেক অর্থের প্রয়োজন হয়।তবে এই খামার তৈরিতে কেমন জাতের গরু লালন পালন করলে সহজে লাভবান হওয়া সম্ভব।

জেনে নেওয়া যাক যে খামার তৈরিতে বা দেশি গরু ক্রয় করতে কেমন খরচ হতে পারে।খামার তৈরিতে ৮ থেকে ১০ টি গাভী জাতের গরু ক্রয় করতে হলে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার মধ্যে গরু ক্রয় করবেন।এতে দেশি জাতের গরু কিনতে হলে আগে জানতে হবে দিনে চার থেকে পাঁচ লিটার দুধ দেয় কিনা,এবং গরু কিনতে হলে অবশ্যই কালো জাতের সাদামাটা গরু কিনতে হবে। 

এছাড়াও খামার তৈরিতে ভালো মানের গাভী গরু ক্রয় করলে অনেক ভাবে লাভবান হওয়া যায়।আবার দেশি গরু খামার তৈরিতে কেমন খরচ হতে পারে তা অবশ্যই সকলের জানা দরকার।যদিও গ্রামাঞ্চলে গরু খামার তৈরিতে অনেক সুবিধা রয়েছে কারণ যাদের জমি রয়েছে ঘাস লতাপাতা খাওয়ানো যায় এতে খরচটা অনেক কমে যায়।

তবে আপনাকে জানতে হবে যে দেশী গরু কিভাবে লালন পালন করলে সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করলে পরিমাপ মতো খাদ্য খাওয়ালে সঠিক উপার্জন করা যেতে পারে।দেশি জাতের গরু লালন পালনে এদের কতটুক জায়গা প্রয়োজন তা আমরা হয়তো তেমন জানি না।আমরা কি করি যেমন একটি ঘর তৈরিতে চার দেওয়ালের মধ্য গরুর লালন পালন করে থাকি।

এতে কি হয় জানেন এতে আপনার গরু যে আলো বাতাস পায় না এতে এদের অসুস্থতা হতে পারে।কারণ আমরা তো জানি যে একটি গরু বৃষ্টির পানিতে ভিজলেও কোন সমস্যা নাই তাহলে আমরা কেন চার দেয়ালের মধ্যে রাখবো।তাহলে জানবো এখন কিভাবে ঘর তৈরি করলে গরু পালন করার সুবিধা হবে।

একটি ঘর তৈরি করতে হলে নিচে অবশ্যই শুষ্ক ও ভালো মানের জায়গা হতে হবে আর উপরে টিন দিয়ে রাখতে হবে যাতে গরু চারিদিক থেকে আলো বাতাস পেতে পারে এতে গরু শান্তিতে বসবাস করতে পারে।তবে নিয়মিত খেয়াল রাখতে হবে তাদের সঠিকভাবে পরিমিত খাদ্য খাওয়াতে হবে

এবং প্রতিমাসে টিকা প্রদান করতে হবে মোটাতাজা করার জন্য এবং নিয়মিত চিকিৎসের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার খাওয়ানো উচিত এতে সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করবে।তবে গবেষণায় দেখা যায় যে এই গরু পালনে বিদেশে রপ্তানি হিসেবে বাংলাদেশ দেশি গরুদের মধ্য অনেক চাহিদা রয়েছে এদের চামড়া মাংস দুধ রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

নতুন গরুর খামার কিভাবে তৈরি করতে হয়

নতুন গরুর খামার কিভাবে তৈরি করতে হয় আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না।যে নতুন গরু খামার কিভাবে তৈরি করা উচিত।আবার কিভাবে নতুন খামার তৈরি করা যেতে পারে কি উপায় তৈরি করলে গরু পালন করা সম্ভব।খামার পদ্ধতিতে গরু পালন করলে কতটা লাভজনক হয়েছে ও কতটা সুবিধা রয়েছে এ সকল বিষয়গুলো জানা দরকার। অনেকেই হয়তো নতুন গরু খামার তৈরি করা নিয়ে চিন্তাভাবনা করছেন।
তবে ভাবছেন যে কিভাবে তৈরি করব একটি খামারি একটি খামারে কেমন জাতের গরু রাখলে সহজে লাভজনক হওয়া সম্ভব।তো চলুন জেনে নেওয়া যায় খামারে কয়টা গরু পালন করলে বা একটি খামার তৈরিতে কেমন খরচ হতে পারে এ সকল বিস্তারিত সম্পর্কে জানা উচিত।তবে আপনারা যারা নতুন ভাবে নতুন গুরু খামার তৈরি করতে চাইছেন তাদের জন্য আগে সঠিকভাবে আশপাশে অন্য খামারিদের সাথে সকল বিষয়বস্তু জেনে নেওয়া উচিত।

এতে কি আপনার নতুন খামার তৈরি করাটা সুবিধা যেন হয় সকল কিছু সম্পর্কে ধারণা থাকে।তবে হয়তো কেউ ভাবছেন যে কেমন অর্থ হলে একটি নতুন খামার তৈরি করা সম্ভব।আজকের এই আলোচনায় সঠিকভাবে তথ্য জানার জন্য সকল বিষয়গুলো আমাদের সহকারে পড়ুন।একটি নতুন খামার তৈরি করতে গেলে অবশ্যই উঁচু জায়গা ইট দিয়ে নির্মিত শুষ্ক জায়গা পালন করা উচিত।

এবং উপরে অংশ টিনশেডের দিয়ে তৈরি করলে খুব ভালো হয়।এতে জানালাগুলো বড় হলে আলো বাতাস পাইতে সুবিধা হবে।কারণ আমরা জানি গরু পানিতে ভিজলেও কোন সমস্যা হয় না তাই খামার তৈরি করলে অবশ্যই আলো বাতাস যেন পায় এরকম একটি খামার তৈরি করতে হবে।আবার দেশি জাতের গরু কিন্তু ক্রয় করতে হলে ৩০ থেকে ৪০ হাজার এর মধ্যে ক্রয় করা উচিত।


একসাথে আট দশটি গরু ক্রয় করলে একসাথে লালন পালন করা খুবই সুবিধা হয়।এতে খাবার খাওয়ানো সঠিকভাবে লালন পালন করা ভালো হয়।আপনারা জানেন একটি খামার তৈরি করতে গেলে অনেক অর্থের প্রয়োজন হয় তাই সঠিকভাবে খাবার তৈরি করতে অবশ্যই সকল নিয়ম কানুন জানা উচিত।তবে জানতে হবে দেশি জাতের গরু কেমন হলে বা কী ধরনের গরু ক্রয় করলে সহজে লাভবান হওয়া যায়।

 বাজারে গরু ক্রয় করতে হলে আগে জানতে হবে যে একটি গরু দিনে কত লিটার দুধ দিয়ে থাকে তাদের স্বাস্থ্য ভালো কিনা রোগমুক্ত কিনা সকল বিষয়গুলো আগে জেনে নিতে হবে।তাহলে এতে ক্রয় করার পর দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা যায় সহজে লালন পালন করে অতি তাড়াতাড়ি বাজারজাত করা সম্ভব হয়।

আদর্শ গরুর খামার তৈরি বিস্তারিত জানুন

আদর্শ গরুর খামার তৈরি বিস্তারিত জানুন আজকের আলোচনায় আমরা জানবো কিভাবে একটি আদর্শ খাবার তৈরি করা যায়।এই আদর্শ খামার কিভাবে তৈরি করলে একটি আদর্শ ব্যবসায়ী হওয়া যায় এবং কি কি নিয়ম কানুন রয়েছে সকল বিস্তারিত জানা উচিত।তাহলে গরু খামার তৈরিতে অনেকটা সুবিধা হয় এর আগে জানা উচিত আশপাশের কাছ থেকে কিভাবে একটি গরুর শেড তৈরি করা যায় একটি খামার তৈরি করতে কেমন খরচ হয় কি কি প্রয়োজন পড়ে সকল বিষয়ে জানা দরকার।

আপনারা যদি ভাবেন কম খরচে একটি আদর্শ খামার তৈরি করব তাহলে সকল নিয়ম কানুন জানা উচিত তাহলে এতে আদর্শ খামার তৈরি করতে সুবিধা হবে।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে একটা আদর্শ খামার তৈরি করা যায়।একটি খাবার তৈরিতে অবশ্যই শুষ্ক ও ইট দিয়ে নির্মিত পাকা জায়গা দরকার।

একটি ঘর তৈরি করতে হলে ঘরের চারদিকে সমান হতে হবে এবং উপর ছাদ হবে টিনশেড বা খোলা জায়গা হতে হবে এতে গরুর আলো বাতাস পাইতে সুবিধা হবে।তবে আপনাকে আগে জানতে হবে আপনি কি ধরনের খামার তৈরি করতে চাচ্ছেন যেমন বাছুরের খামার বা গাভী পালনের খামার।এখন আপনাকে সঠিকভাবে ঠিক করতে হবে যে কি ধরনের ব্যবসা করলে এই গরু পালন ব্যবসায় সহজেই লাভবান হওয়া যায়।

তবে দেশি জাতের গরু বা বিদেশি জাতের গরু বাজার থেকে ক্রয় করতে হলে ৩০ থেকে ৪০ হাজারের মধ্যে ক্রয় করা উচিত এবং এগুলোকে দুই থেকে তিন বছর লালন পালন করার পর যদি বাজারজাত করা যায় তাহলে এর এর দ্বিগুণ দাম পাওয়া যায়।এবং যারা বেকার রয়েছেন বা চাকরি পাশাপাশি যারা বেশি আয়ের চিন্তা ভাবনা করছেন তারা এই আদর্শ খামার তৈরি করতে পারেন। 

এতে নিজের এবং পরিবারের চাহিদা মেটাতে সুবিধা হবে।তাছাড়াও যারা আদর্শ খামার তৈরি পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য বলবো আদর্শ খামার তৈরি সম্পর্কে সকল কিছু তথ্য সঠিকভাবে জানা উচিত এতে খামার পালনে সুবিধা হবে।একটি খামারে আট দশটি গরু পালনে খরচ অনেক রয়েছে যেমন একটি গরু ৪০০ থেকে ৫০০ কেজি ওজনের হয়ে থাকলে এদের খাবার প্রায় খরচ হয় মাসে আট থেকে দশ হাজার এবং যদি নিজে খামার পরিচালিত করা হয় তাহলে অনেকটা খরচের হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব।

গরুর জাত চেনার উপায় কি

গরুর জাত চেনার উপায় কি আপনারা জানেন যে দেশী ও বিদেশী গরু জাত চেনার উপায় কি কি রয়েছে তবে এদের মধ্যেও কিছু আলাদা জাত রয়েছে বটে চেনা খুব মুশকিল তো জেনে নেওয়া যায় কিভাবে গরুর জাত চেনা যায়।প্রিয় ভাইয়েরা আপনাদের সকলের জানা উচিত যে গরু জাত কি উপায়ে চেনা যায় এতে বাজারে গরু কিনতে গেলে অনেকেই গরু জাত না চেনার জন্য হয়রানি বা প্রতারণা শিকার হয়ে থাকে।


তো আজকে আপনাদের সামনে সকল বিষয়গুলো সঠিকভাবে তুলে ধরবো।দেশি বা বিদেশি গরু জাত চিনতে হলে অবশ্যই সতর্কতার সাথে দেখতে হবে চেনার উপায় যেমন দেশি গরু দেখতে এক রঙের হয়ে থাকে আর আকারে ছোট,পা গুলো চিকন হয়ে থাকে।দেশি জাতের গরু এদের গায়ে চর্বি কম থাকে লম্বায় কম ও বিদেশী গরু তুলনায় দেশি গরু দুধ কম দেয়।

দেশী জাতের গরু চেনার জন্য আর কিছু রয়েছে যেমন গলার মধ্যে ভাঁজ কম থাকে,লোম ছোট হয়ে থাকে,শরীর চকচকে দেখায় তার শিং লম্বা থাকে।তবে বর্তমান বাজারে দেশি জাতের গরু তুলনায় বিদেশি জাতের গরু খামারিরা বেশি পালন করছেন।কারণ বিদেশী জাতের গরু দেশি জাতের গরুর তুলনায় অনুযায়ী বিদেশী জাতের গরু দুধ বেশি দেয় তুলনামূলক মাংস অনেক বেশি ওজন অনেক হয় দেখতে অনেকটা চওড়া লম্বা।

আবার বিদেশী জাতের গরু দিনে প্রায় ১০ থেকে ১৫ লিটার দুধ দিয়ে থাকে তবে বিদেশী জাতের গরু তুলনায় দেশি জাতের গরু মাংসের স্বাদ অনেক বেশি।তাছাড়া বর্তমান বাজারে খামারিরা বিদেশী জাতের গরু বেশি লালন পালন করতেছে এতে লাভজনক বেশি আর এতে সহজে বিদেশি জাতের গরু পালন করে অনেকেই লাভবান হচ্ছেন।

তবে ঈদের সময় দেশি জাতের গরু তুলনায় বিদেশি জাতের গরু বেশি বিক্রি হয়ে থাকে কারণ বিদেশী গরু দুধ বেশি দেয় তুলনামূলক মাংস বেশি দেয় তার জন্য ক্রেতারা বেশিরভাগ মাংসওয়ালা গরু দেখে ক্রয় করেন।এখন বর্তমান বাংলাদেশি খামারিরা এই বিদেশী জাতের গরু পালন করার দিকে বেশি আগ্রহ হচ্ছেন এতে অনেক লাভজনক রয়েছে ও সহজে বড় করা সম্ভব অতি তাড়াতাড়ি বাজারজাত করা যায়।

উন্নত জাতের গরুর খামার

উন্নত জাতের গরুর খামার কিভাবে তৈরি করা উচিত বা যারা নতুন উন্নত জাতের গরু খাবার তৈরি করতে ইচ্ছুক তাদের অবশ্যই সেই বিষয়ে জানা উচিত।আমরা হয়তো কম-বেশি সবাই জানি কিভাবে একটা গরু খামার তৈরি করতে হয়।এছাড়াও আমাদের জানা দরকার কি ধরনের গরু বা কি জাতের গরু খামারে লালন পালন করলে সহজে লাভবান হওয়া যায় এবং তা থেকে অনেক পরিমানে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।

উন্নত জাতের গরু খামার তৈরি করতে হলে অবশ্যই অনেক অর্থের প্রয়োজন হয়।কারণ একটি খামার তৈরিতে ভালো মানের খামার তৈরি করতে গেলে পাকা জায়গা তৈরি করতে হবে। সুষ্ঠ মানসম্মত জায়গা হতে হবে এবং এর ভিতরে গরুদের জন্য ফ্যানের ব্যবস্থা করতে হবে,এছাড়াও কর্মচারী রয়েছে কর্মচারী খরচ বহন করতে হবে।

এছাড়া গরুর খাদ্য রয়েছে চিকিৎসক খরচ রয়েছে ভালো খামার তৈরি করার জন্য মানসম্মত জায়গা তৈরি করতে হবে যাতে গরুগুলো আলো বাতাস পায় সঠিকভাবে পরিচর্যা করা যায় পর্যবেক্ষণ করা যায়।এদের মধ্য জাত চেনার উপায় হল উন্নত জাতের গরু যেমন হলেস্টাইন,ফ্রিজিয়ান,ব্রাহমা,জার্সি জাতের গরু রয়েছে

এদের মধ্যে জার্সি গরু দেখতে অনেকটা সাদাকালো রঙের হয়ে থাকে,এরা দিনে প্রায় ১৫ থেকে ২০ লিটার দুধ দিয়ে থাকে,এদের তুলনামূলক ওজন ও বেশি লম্বা চওড়া দিক দিয়ে বড় হয়।তাছাড়া এদের ওজন হয়ে থাকে প্রায় ৮০০ থেকে ৯০০ কেজি এবং এদের এই সঠিক নিয়ম করে লালন পালন করলে ভালো মানের একটা উন্নত জাতের খামার তৈরি করা যেতে পারে।

আপনারা যদি উন্নত জাতের গরু পালনে আগ্রহ থাকে তাহলে অবশ্যই গরুর জাত চেনার জন্য সকল বিষয়গুলো জানার দরকার।তো এই জাত চেনার জন্য উপায় হল বিদেশী জাতের গরু কালার সাধারণত সাদা কালো বা বাদামী রঙের হয় থাকে এদের সামনে দুটো পা একটু মোটা হয়ে থাকে,আর পিছনে দুটো পা একটু চিকন হয়ে থাকে,এদের স্বাস্থ্য মোটামুটি অনেক ভালো হয়।

তবে এদের স্বাস্থ্য অনুযায়ী উন্নত জাতের গরু ক্রয় করা উচিত এতে খামারিরা অনেক লাভবান হয়ে থাকে কারণ খামারিরা বেশিরভাগ উন্নত জাতের গরু লালন পালন করে থাকেন এতে তারা বেশি লাভবান হতে সক্ষম।তবে উন্নত জাতের গরু পালন করতে হলে তাদের জন্য অনেক খরচ বহন করতে হয় তাদের সঠিক খাদ্য ও সুষম খাদ্য খাওয়ানো উচিত নিয়মিত চিকিৎসক পরামর্শ অনুযায়ী ভ্যাকসিন দেওয়া উচিত।

এতে গরুদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং মোটা তাজা করার জন্য অনেক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি রয়েছে যা নিয়ম মেনে চললে অনেক লাভ করা সম্ভব।এখন বর্তমান উন্নত জাতের গরু ক্রয় করে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে নিয়ম মেনে লালন পালন করলে এতে খরচটা একটু কমে এতে সহজে খামার তৈরিতে লাভজনক হওয়া সম্ভব।

দেশি গাভী পালন করার পদ্ধতি

দেশি জাতের গাভী পালন করার পদ্ধতি ও অনেক নিয়ম কানুন রয়েছে এবং কেমন দেশি জাতের গাভী হলে পালন করা সম্ভব হয়।আমরা হয়তো অনেকেই গ্রামাঞ্চলে দেশি গাভী পালন করে থাকি।তবে গ্রাম অঞ্চলে হয়তো তেমন বড় খামার নেই তবে বাংলাদেশ অনেক জায়গায় বড় বড় দেশি ও বিদেশী জাতের গরুর খামার রয়েছে।

আমরা জানবো যে কিভাবে দেশি গাভী পালন করা যায় কি কি নিয়ম রয়েছে এবং দেশি গাভী পালন করার জন্য কেমন জায়গার প্রয়োজন কি ধরনের গরু ক্রয় করা উচিত এ সকল বিস্তারিত নিচের আলোচনায় জানবো।তাহলে দেশি গাভী বাংলাদেশের প্রায় বেশিরভাগ সবার বাড়িতেই রয়েছে তাছাড়া খামারেও দেশি-বিদেশি গরু লালন পালন করে থাকে।
দেশী গাভী পালন করলে এতে খরচ কম হয় জায়গা কম লাগে তবে অনেকগুলো হলে জায়গা বড় করতে হয়। এদের সুবিধার জন্য স্বাস্থ্যসম্মত পাকা জায়গা তৈরি করা উচিত,গরুর গোয়াল ঘরের মধ্যে ফ্যান রাখা দরকার,এতে গরু স্বস্তি বোধ করে।তাছাড়াও একটি ঘর তৈরি করতে হলে তিন শেটের বা কাঠের মাধ্যমে তৈরি করা উচিত এতে আলো বাতাস পায় এবং তাদের মলমূত্র ত্যাগ করার জন্য পয়নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে।

আমরা যদি বাজার থেকে গাভী ক্রয় করে থাকি তাহলে অবশ্যই দেখেশুনে ক্রয় করা দরকার যেমন দেশি গাভী দেখতে ছোট,গায়ের রং এক কালার হয়ে থাকে,এদের কান লম্বা হয়,সিং দুটো লম্বা থাকে।দেশী জাতের গাভী এদের চর্বি কম হয় তুলনামূলক অনুযায়ী দুধ কম দেয় তবে মাংস অনেক সুস্বাদু রয়েছে। এছাড়াও গ্রাম অঞ্চলে দেশি গাভী সবাই লালন পালন করে থাকে এতে খরচটা কম হয়।

আর যারা বেশি গাভী পালন করার জন্য খামার তৈরি করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য সঠিকভাবে এই বিষয়গুলো জানা দরকার।বাংলাদেশে বর্তমান দেশী গাভী অনেকেই লালন পালন করছেন এছাড়াও আমাদের দেশে যে পরিমাণ গরু লালন পালন হয়ে থাকে এর থেকে বেশিরভাগ বাহিরে রপ্তানি হয়ে থাকে যা বাংলাদেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

এছাড়াও খামারিদের জন্য খুবই ভালো যে দেশি গাভী পালন করার জন্য তেমন খরচ করতে হয় না কারণ এদের খাবার তুলনামূলক কম লাগে তাই এদের সহজে লালন পালন করা সম্ভব হয়।তাছাড়া যাদের গ্রামাঞ্চলে বাড়ি তাদের জন্য গ্রামাঞ্চলে খামার তৈরি করলে ঘাস খড়কুটা ইত্যাদি খাওয়াতে সুবিধা হয় এতে খরচ অনেকটা কমে যায়।

আর যারা নতুন ভাবে খামার তৈরি করতে ইচ্ছুক বা চিন্তা ভাবনা করতেছেন এ বিষয়গুলো জানা থাকলে ভবিষ্যতে খামার তৈরি করতে পারেন।তাছাড়া যারা বেকার রয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে যদি আগ্রহ থাকে গরু খামার পালনে এবং সঠিক ধারণা নিয়ে যদি লালন পালন করতে পারেন এতে বেকারত্ব দূর হয়ে যাবে।এতে গরু পালনে অনেকের জীবিকা নির্বাহী হিসেবে কাজ করে থাকে।এর ফলে বাংলাদেশে কোন গুরুত্বপূর্ণ সুনাম অর্জন করছে।

আধুনিক পদ্ধতিতে গরু পালন

আধুনিক পদ্ধতিতে গরু পালন আপনারা যারা আধুনিক পদ্ধতিতে গরু পালন করতে চিন্তা ভাবনা করতেছেন তাদের জন্য খুবই ভালো যে এখন আগের মত এত পরিশ্রম এখন আর করতে হয় না।তো কিভাবে আধুনিক পদ্ধতিতে গরু পালন করা যায় কি উপায়ে লালন পালন করলে কম খরচে সহজে লাভবান হওয়া সম্ভব তো আজকে জেনে নেওয়া যাক একটি আধুনিক পদ্ধতিতে কিভাবে গরু পালন করা উচিত।


বর্তমান বাংলাদেশ সব জায়গায় গরু খামার তৈরি করছেন তবে বেশিরভাগই বিদেশি জাতের গরু লালন পালন করছেন।বাংলাদেশের খামারিরা এদের উদ্দেশ্য যত কম খরচে কম পরিশ্রমে একটি খামার তৈরি করা যায় কিভাবে অল্প সময়ে লাভবান হওয়া যেতে পারে।এখন বাংলাদেশে বর্তমানে সব জায়গায় কম পরিশ্রমের জায়গায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে আধুনিক পদ্ধতিতে গরু পালন করছেন।

তবে এই আধুনিক পদ্ধতিতে গরু পালন করলে অনেকটা খরচের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এতে কর্মচারী খরচ কমে যায় এতে পরিশ্রম কম হয়।তবে সহজে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মাধ্যমে সকল কার্যক্রম সঠিকভাবে সময়মতো করা যায় এতে সময় অনেক বেঁচে যায়।যেমন ধরেন একটি খামারে ৫০ টি গরু পালন করলে এদের পিছনে অনেক কর্মচারী রাখতে হয় এতে খরচের হাড় বেড়ে যায়।

এই খরচে হাত থেকে বাঁচার জন্য বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গরু পালন করলে পরিশ্রম অনেক কমে যায় সহজেই বৈজ্ঞানিক মাধ্যমে কাজ করা যায়।যেমন প্রতিটি গরু থেকে দুধ দোহানোর সময় অনেক সময় প্রয়োজন হয় তাই সময় বাঁচাতে এখন বর্তমান বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মাধ্যমে কাজ করা হয় এতে সময় অনেক কম লাগে এবং গরুদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এতে কোন রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

তাছাড়াও বৈজ্ঞানিক মাধ্যমে গরুর গোবর তোলা খরকুটা দেওয়া ঘাস দেওয়া গোয়ালঘর পরিষ্কার করা এ সকল কাজ বৈজ্ঞানিক উপায়ে করলে অনেকটা সময় বেঁচে যায়।বর্তমানে বাংলাদেশে এই বৈজ্ঞানিক উপায়ে অনেকেই খামারে গরু পালন করছেন এতে অনেকে এ ব্যবসায় লাভবান হচ্ছেন।এর ফলে বাংলাদেশ গরু খামার পালনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

শেষ মন্তব্য

এতক্ষণ ধরে আমরা যে বিষয়ে আলোচনা করলাম আশা করি আপনারা সবাই এ বিষয়ে বুঝতে পেরেছেন।এই তথ্য থেকে যদি আপনারা নতুন কিছু জেনে থাকেন বা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব সকলের কাছে শেয়ার করুন।এতে অন্যদের এ তথ্যগুলো পেতে সুবিধা হতে পারে।

আপনাদের গরু খামার তৈরি নিয়ে যত সমস্যা ছিল এবং কেমন ধরনের খামার তৈরি করা উচিত যে সকল বিষয়বস্তুগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।আপনারা যদি সঠিকভাবে এই তথ্যগুলো আবার জানতে ইচ্ছুক হয় তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।আপনাদের সামনে আরো নতুন কিছু তথ্য রয়েছে যা আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত পাবলিশ করে থাকি। 

এই তথ্যগুলো নিয়মিত পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন।আমরা আরো নতুন নতুন তথ্য নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হব।দেখা হচ্ছে অন্য এক নতুন তথ্য নিয়ে যা আপনাদের ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে।এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিয়েল লাইফ সফট আইটিতে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url