কবুতর পালন পদ্ধতির উপায় ও নিয়ম জেনে নিন

কবুতর পালন পদ্ধতির উপায় ও নিয়ম জেনে নিন এবং কোন জাতের বাচ্চা পালন করলে অতি তাড়াতাড়ি প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব।এছাড়াও কোন জাতের কবুতর পালন করলে খুব তাড়াতাড়ি বড় করা থেকে বাজারজাত করা পর্যন্ত সকল বিষয় জানা দরকার।কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়
বিস্তারিত তথ্যগুলো জানতে হলে নিচের আর্টিকেলগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
কবুতর -পালন- পদ্ধতির- উপায় -ও- নিয়ম- জেনে- নিন
আমাদের বিশ্বে প্রায় ১২০ প্রজাতির কবুতর রয়েছে যার মধ্যে বাংলাদেশের প্রায় ২০ প্রজাতি কবুতর পালন করা হয়ে থাকে।তবে অনেকেই এতগুলো জাতের মধ্যে অনেকে যে কোন জাতের কবুতর পালনে এবং একাধিক কবুতর পালন করলে অনেক লাভবান হওয়া যায়।এছাড়াও দেশি কবুতর পালন করার জন্য কোন জাতের কবুতর পালন করা উচিত সেই সম্পর্কে সকলের বিস্তারিত জানা দরকার। বিস্তারিত জানতে তথ্যগুলো পড়ুন।

পেজ সূচিপত্রঃ কবুতর পালন পদ্ধতির উপায় ও নিয়ম জেনে নিন

ভূমিকা

আজকের আলোচনায় আমরা জানবো বাচ্চা পালন করার শুরু থেকে বড় করা পর্যন্ত কি কি পদ্ধতি পালন করা দরকার।এছাড়াও কোন জাতের কবুতর পালন করলে সহজে বড় করা যায়।এদের কি খাদ্য খাওয়ালে সহজে বড় জাতের তৈরি করে এতে তাড়াতাড়ি বাজারজাত করা যায়।বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকে শখের বসে অনেক জাতের কবুতর পালন করে থাকছেন।তবে জানেন না কিভাবে কবুতর পালন করা উচিত।তো আজকের আলোচনায় আমরা সঠিক পদ্ধতিতে এবং কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করলে কবুতর পালনে কম খরচে একাধিক কবুতর পালন করা যায়।

দেশি কবুতর পালন পদ্ধতি জানার উপায়

দেশি কবুতর পালন পদ্ধতি জানার উপায় এবং বাংলাদেশে বর্তমানে অনেকেই শখের বসে নানান ধরনের কবুতর পালন করছেন।এছাড়াও আমাদের দেশে অনেকে বাণিজ্যিকভাবে এই ব্যবসায় নিয়োজিত রয়েছেন।তবে অল্প খরচে অল্প জায়গায় একাধিক কবুতর পালন করা সম্ভব।যারা বেকারত্ব রয়েছেন তাদের বেকারত্ব দূর করতে কবুতর পালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় ১২০ প্রজাতির কবুতর রয়েছে।

বাংলাদেশের প্রায় ২০ থেকে ৩০ জাতের মত কবুতর পাওয়া যায়।এদের দুই জাত রয়েছে যেমন স্কোয়াব বা মাংস উৎপাদন।এছাড়া আমাদের দেশে উন্নত জাতের বেশি কবুতর মাংস উৎপাদনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।কবুতর পালন পদ্ধতির উপায় ও নিয়ম জেনে নিন বর্তমানে কিছু কবুতরের মাংস উৎপাদনের জন্য বাংলাদেশ অর্থনৈতিক খাতে অনেক সহায়তা করছে।


এদের জাত রয়েছে যেমন টেক্সেনা,সিলভার,কি হোমার,ডাউকা,হোয়াইট কিং ইত্যাদি।বর্তমানে যারা শখের বসে কবুতর পালন করছেন এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে লাহরি,সিরাজী,গিরিবাজ লোটন ফ্যান্টেল,মুখি,ময়ূরপঙ্খী,প্রভতি জাতের কবুতর রয়েছে।এছাড়াও বাজারে বিভিন্ন দেশে যাতে কবুতর কিনে পাওয়া যায় 200 টাকাতে শুরু করে ২৯ হাজার টাকা পর্যন্ত।

যদি কেউ কবুতর পালনেই আগ্রহ থাকে তাহলে অনেক কিছু বিষয় গুরুত্ব দিতে হয় যেমন ঘর নির্মাণ খাদ্য ও ব্যবস্থাপনা এই সকল বিষয়গুলো।মুক্ত পদ্ধতিতে পালন করা অনেক সুবিধা রয়েছে যেমন কবুতর ছেড়ে দিলে তারা সারাদিন ঘুরে বেড়াই বাইরে পোকামাকড় খড়কুটো এগুলো খেয়ে থাকে এবং সন্ধ্যায় ফিরে আসে।

আবদ্ধ ঘর তৈরিতে অনেক কবুতর পালন করা হয়ে থাকে এছাড়াও কবুতরের ঘর হতে হবে যেমন খাচা পদ্ধতি যেন সহজে পালন করা যায়।কবুতর পালনে অবশ্যই সকল পদ্ধতি জানা উচিত যেমন উঁচু স্থানে ঘর তৈরি করা উচিত যেন কোন ক্ষতিকর প্রাণী কবুতর খেয়ে না ফেলতে পারে।এছাড়াও কবুতরের ঘর তৈরি করার জন্য বাঁশ বা কাট দিয়ে ঘর তৈরি করুন এতে কবুতর পালন করা খুবই সহজ হয়।এক জায়গায় একাধিক কবুতর পালন করলে এদের কম খরচে অনেকগুলো কবুতর পালন করা যায়।

কবুতরের বাচ্চা পালন পদ্ধতি জানুন

কবুতরের বাচ্চা পালন পদ্ধতি জানুন এছাড়াও আমাদের বাংলাদেশে প্রায় অনেকেই শখের বসেও অনেক জাতের কবুতর পালন করে থাকে।কবুতর হল একটি আকর্ষণীয় প্রাণী যা প্রাচীনকাল থেকে গৃহপালিত হিসেবে অনেকে পুষে আসছেন।এছাড়াও সারা বিশ্বে কবুতর পালনে পছন্দ হিসেবে জনপ্রিয়তা হয়ে উঠেছে।আজকে আমরা এই সম্বন্ধে বিস্তারিত হবে বিষয়টি আলোচনা করব এবং আপনাকে সকল প্রজন্ম সম্পর্কে তুলে ধরব।

কবুতর পালন পদ্ধতির উপায় ও নিয়ম জেনে নিন তো নিচে আলোচনাগুলো লক্ষ্য করা যাক।আমরা হয়তো অনেকেই ভাবছি কোন জাতের বাচ্চা পারলে বেশি উৎপাদন করা যায় এবং সহজেই প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানো যায়।আমাদের বাচ্চা পালনে অবশ্যই সব সময় খেয়াল রাখা উচিত।সপ্তাহে দুই একবার হাতে ধরে দেখতে হবে এবং ওজন পরীক্ষা করতে হবে।যদি কবুতরের বাচ্চা উন্মুক্ত অবস্থায় থাকে তাহলে বড় কবুতর এই বাচ্চাদের ঠকিয়ে মেরে ফেলতে পারে।

নতুন বাচ্চা যখন বাহিরে খাবার খেতে শিখবে ওই সময় রাখতে হবে।অনেক সময় দেখা যায় বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগার ফলে হাত পা অবশ হয়ে যায়।মূলত ক্যালসিয়ামের অভাবে এমনটা হয় থাকে।তাই লক্ষ্য রাখা উচিত এরকম ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিলে এক থেকে দুই সপ্তাহ ভিটামিন ডি ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে।


এবং এদের নিয়মিত খেয়াল রাখতে হবে জানো শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা না হয় তাতে খাবার হিসেবে সরিষার দানা পোল্টির ফিড খাওয়ালে এতে বাচ্চা দ্রুত বড় হতে সাহায্য করে।এছাড়া খাবার দেওয়া পাত্র গুলো অবশ্যই নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে।

কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়

কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয় আজকের আলোচনায় আমরা জানবো কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয় এবং কি খাবার খেলে অতি তাড়াতাড়ি বড় হয় বাচ্চা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তো আজকে আমরা চিনবো কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয় এবং চেনার উপায় কি কি।এছাড়াও কোন জাতের কবুতর পালনে সহজে লাভবান হওয়া যায় এবং একাধিক কবুতর পালন করা যায়।

আমাদের বাংলাদেশে বর্তমান সময়ে এখন শখের বসে অনেকেই কবুতর পালন করছেন এ বিষয়ে কোনো সীমাবদ্ধতা নেই।এছাড়াও মানুষ কবুতর পালন করার জন্য অনেকে খামার তৈরি করছেন এতে বিভিন্ন জাতের কবুতর পালন করে থাকছেন।বর্তমান বিশ্বে প্রায় ১২০ প্রজাতির কবুতর দেখা যায় এবং বাংলাদেশের প্রায় হয়তো ২০ প্রজাতির কবুতর পাওয়া যায়।

কবুতর পালন পদ্ধতির উপায় ও নিয়ম জেনে নিন এদের মধ্যে কয়েকটি জাত রয়েছে যা কবুতর পালনে বাচ্চা বেশি দেয় এবং তুলনামূলক বাজারে এদের দাম অনেক বেশি বাংলাদেশে ২০ প্রজাতির মধ্যে কবুতর পাওয়া যায় তার মধ্যে গিরিবাজ তুলনামূলক ডিম বেশি দেয় এবং বাচ্চা বেশি দেয়।এছাড়াও গিরিবাজ এর মধ্যেও অনেক প্রজাতির কবুতর শক্তিশালী রয়েছে।
কবুতর -পালন- পদ্ধতির- উপায় -ও -নিয়ম -জেনে -নিন
তবে গিরিবাজ জাতের কবুতরগুলো রোগবালাই কম হয় খাদ্য কম লাগে এবং বাচ্চা মরে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।গিরিবাজ সাধারণত বেশিরভাগ আকাশে ভালো উঠতে পারে এছাড়াও এরা নিজেদের খাবার নিজেরা তৈরি করে নিতে পারে বাহিরে।এরা যেসব খাবার খেয়ে থাকে যেমন পোকামাকড় কীটপতঙ্গ খরকুটো ইত্যাদি।

এরা এই প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে এদের বাচ্চা দেয়ার প্রজনন ক্ষমতাটা অনেক বেশি।তাছাড়া ও এদের মাংস অনেক সুস্বাদু ও মজাদার।তবে বর্তমান সময়ে এ পশু পাখি পালনে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক খাতের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

কবুতরের জাত চেনার উপায়

কবুতরের জাত চেনার উপায় আমরা অনেকেই অনেক শখ করে অনেক জাতের কবুতর পালন করে থাকি।তবে আমরা অনেকেই জানিনা কবুতরে কি কি জাত রয়েছে কি কি উপায়ে চেনা যায়।আমরা বেশিরভাগ সময় কিনে থাকি যেমন লোটন পায়রা সিরাজী হয়তো অনেকেই চেনার মধ্যে রয়েছে।১২০ প্রজাতির মধ্যেও অনেক জাতের কবুতর রয়েছে যা আমরা অনেকেই চিনি না।

তো ছোটখাটো হিসাবে লোটন পায়রা সিরাজী ময়ূরপঙ্খী এ জাতীয় অনেকে চিনে থাকি।লোটন পায়রা চেনার উপায় এদের ঠোঁট ছোট হয় থাকে চারি সাইড কালো এছাড়াও সাদা কালো ধরনের রয়েছে আবার অনেক জাতের কবুতর রয়েছে তাদের গা সোনালী রঙের কালচে হয়ে থাকে।এছাড়াও বর্তমান কালো এবং সোনালী জাতের কবুতর অনেকে পালন করে থাকছেন।

বর্তমানে গ্রাম অঞ্চলে লোটন পায়রা এ ধরনের কবুতর বেশিরভাগ পালন করে থাকেন।সিরাজী জাতের কবুতর চেনার উপায় এদের লম্ব বেশি দেখতে একটু বড় ঠোট একটু বড় হয় আকারে বড় কিছুটা সোনালী রঙের হয়ে থাকে।এই কবুতর পালন সেই প্রাচীন কাল থেকে প্রচলিত হয়ে আসছে।এছাড়াও বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকে অনেক জাতের কবুতর পালন করে থাকেন।
 

কবুতর পালন পদ্ধতির উপায় তাছাড়াও অনেক ব্যবসায়ীরা নানান জাতের কবুতর ক্রয় করে খামার তৈরি করে অনেকে এই ব্যবসায়ী আগ্রহ হচ্ছেন।পশু পাখি পালন কার না পছন্দ করে সবাই এই জাতের পাখিগুলো পালন করে থাকেন। যারা ব্যবসায়রা রয়েছেন তাদের উদ্দেশ্য কম খরচে কোন জায়গায় একাধিক কবুতর পালনে কোন কোন জাতের কবুতর পালন করা যায়।এছাড়াও এসব কবুতর পালনে লাভজনক রয়েছে ব্যবসায়ীরা এদের দিকে বেশি লক্ষ্য রাখেন।এই কবুতর পালন করে অনেকে জীবিকা নির্বাহী হিসাবে কাজ করছেন।

কবুতরের জাত ও দাম জেনে নিন

কবুতরের জাত ও দাম জেনে নিন আমাদের বিশ্বে প্রায় ১২০ প্রজাতির কবুতর রয়েছে এদের মধ্যে অনেকেই নানান জাতের কবুতর লালন পালন করে থাকেন।তবে আমরা গ্রাম অঞ্চলে যেসব কবুতর পালন করে থাকি যেমন লোটন পায়রা সিরাজী ময়ূরপঙ্খী ইত্যাদি।এছাড়াও যারা ব্যবসায় রয়েছেন তাদের মূলত উদ্দেশ্য কম খরচে কোন জায়গায় একাধিক কবুতর পালন করা যায় এ ধরনের কবুতর এদের বেশি লক্ষ্য রাখেন।

বর্তমান বাজারে ২০০ টাকা থেকে শুরু করে প্রায় পঞ্চাশ হাজার পর্যন্ত কবুতর পাওয়া যায়।এছাড়াও বর্তমান যারা শখ করে কবুতর পালন করতে ইচ্ছুক সে ক্ষেত্রে ২০০ টাকার যদি ২-৪ জোড়া কবুতর পালন করা যায় এর থেকে প্রজনন ক্ষমতা উৎপাদন বেশি করা সম্ভব।কবুতর পালন পদ্ধতির উপায় ধীরে ধীরে এর প্রজনন বেড়ে গেলে বড় জাতের কবুতর সহজে পালন করা সম্ভব।

এছাড়াও যারা ব্যবসায় রয়েছেন তারা মূলত সিরাজী ময়ূরপঙ্খী এই ধরনের দামি কবুতর লালন পালন করেন কারণ এতে ছোট অবস্থায় ক্রয় করলে এবং বড় জাতের তৈরি করলে এটা ভালো মানের দাম পাওয়া যায়।তাছাড়াও সিরাজী ময়ূরপঙ্খী লোটন এদের বাজার তুলনামূলক অনুযায়ী অনেক দাম বেশি।বর্তমান সময়ে পাখি পালনের জন্য অনেকেই আগ্রহ করছেন। 

যদি কেউ কবুতর পালনে ইচ্ছুক থাকে তাহলে ২০০ টাকা দিয়ে শুরু করে যদি কয়েক জোড়া কবুতর দুই এক বছর পালন করা যায় তাহলে এর উৎপাদন আরও বাড়ানো সম্ভব।এর থেকে বড় করে এবং বড় জাতের ভালো মানের কবুতর পালন করা সম্ভব হয়।কবুতর পালনের ব্যবসায়ী হতে গেলে অবশ্য ছোট থেকে বড় যাতের পর্যন্ত কবুতর লালন পালন করলে অনেক ভালো মানের অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।


লোটন পায়রা সিরাজী এধরনের কবুতর পালনে কম খরচে অল্প জায়গায় একাধিক কবুতর পালন করা যায় এতে এদের বেড়ে উঠতে সহজে সাহায্য করে এদের রোগ বালাই কম হয়।এদের প্রজনন ক্ষমতা অনেক বেশি তুলনামূলক দেখতে অনেক সুন্দর এবং তাদের মাংস খেতে অনেক সুস্বাদু।বর্তমানে অনেকেই যাদের শরীরে দুর্বলতা রয়েছ তারা ক্রয় করে থাকেন এই কবুতরের মাংস খেলে শরীরে অনেক ভিটামিন পুষ্টি যোগান দেয়।এতে শরীরের সঠিক শক্তি যোগাতে সাহায্য করে এবং প্রাকৃতিক ভাবে অনেক ভিটামিন রয়েছে এই কবুতরের মাংস।

দেশি কবুতরের দাম কত

দেশি কবুতরের দাম কত আমরা হয়তো অনেকেই কমবেশি কবুতরের দাম তাছাড়াও অনেকে জানেন না যে দেশি কবুতর পালন করে জীবিকা নির্বাহ হিসাবে কাজ করা যায়।যারা বেকার রয়েছে তারাই এই বেকারত্ব দূর করতে দেশে জাতির কবুতর পালন করতে পারেন।কারণ এদের তুলনামূলক খরচ মাত্র ২০০ টাকা এদের কম খরচে ক্রয় করে একাধিক জাতের কবুতর ক্রয় করে যদি পালন করা যায় এতে অনেক লাভবান হওয়ার সম্ভব।

দেশি কবুতরের তুলনামূলক দাম কম হয় অনেকেই এই কবুতর পালন করে থাকছেন।এছাড়াও গ্রামাঞ্চলে বেশিরভাগ লোটন পায়রা এদের তুলনামূলক দাম কম হওয়ায় অনেকেই এই দেশি কবুতর পালন করছেন।অনেকে জীবিকা নির্বাহ হিসেবে দেশে তাদের কবুতর পালন করে তাদের বেকারত্ব দূর করতে সাহায্য করছে।

তবে বর্তমান সময়ে প্রাণিসম্পদে বলেছেন পাখি পালনে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।তাছাড়াও দেশী কবুতরের দাম কম হওয়ায় অনেকে খামার ভিত্তিকভাবে কবুতর পালন করছেন।কবুতর পালন পদ্ধতির উপায় ও এদের ছোট অবস্থায় ক্রয় করলে বড় জাতের তৈরি করে বাজারজাত করলে অনেক ভালো মানের দাম পাওয়া যায়।
কবুতর -পালন -পদ্ধতির -উপায় -ও -নিয়ম -জেনে- নিন
বর্তমান সময় দেখা যায় ২-৪ জোড়া কবুতর পালনে প্রায় অনেকেই এক দুই বছর পালন করে কয়েকশ কৃষি জাতের কবুতর উৎপাদন করছেন।এটা কিভাবে সম্ভব হলো কারণ দুই জোড়া থেকে শুরু করে এদের বাচ্চা প্রজনন থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে এদের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায়।


যার ফলে আস্তে আস্তে সময় অগ্রগতির ফলে যতদিন যাচ্ছে ততই কবুতরের বৃদ্ধি পাচ্ছে।এদেশী কবুতর পালন করে পরিবারের চাহিদা ঘাটতি পূরণে অনেক সাহায্য করছে।এছাড়াও আমাদের শরীরে শারীরিক ও মানসিকভাবে ঘাটতি পূরণে কবুতরের মাংস ভিটামিন হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছে।

শেষ মন্তব্য

আমরা এতক্ষন ধরে কবুতর পালন পদ্ধতি সম্পর্কে জানলাম এবং কি কি পদ্ধতিতে পালন করলে সহজ লাভজনক হওয়া যায়।এছাড়াও কোন জাতের কবুতর পালন করা সহজ এবং কম খরচে একাধিক কবিতা পালন করা যায়।যদি এই তথ্য থেকে আপনারা নতুন কিছু জেনে থাকেন বা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু বান্ধবদের কাছে শেয়ার করুন।

প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের আর্টিকেল আপলোড করে থাকি।তাই আপনাদেরকে বলবো নিয়মিত আরো নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নিয়মিত ভিজিট করুন।যদি আপনি একজন সচেতন ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে এই তথ্যগুলো আবার পড়ুন।যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে কোন বিষয়ে সমস্যা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানান।এতক্ষন সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিয়েল লাইফ সফট আইটিতে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url